WE ARE UPDATING OUR SITE.PLEASE STAY WITH US

Wednesday, January 7, 2015

পদার্থ বিজ্ঞানের কিছু সাধারণ প্রশ্ন এবং উত্তর

                                Physics general tips

পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা অণু ।পদার্থের স্থায়ী মূল কণিকা ইলেকট্রোন, প্রোটন ও নিউট্রন ।তেজস্ক্রিয় রশ্মিতে থাকে আলফা, বিটা ও গামা কনিকা ।পদার্থের পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা ও পারমাণবিক সংখ্যা পরস্পর সমান ।পৃথিবী ও উহার নিকটস্থ মধ্যকার বস্তুর আকর্ষণ বলকে বলে অভিকর্ষ বল ।বরফ গলনের সুপ্ত তাপ ৮০ ক্যালরি ।শূন্য ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় শব্দের গতি ৩৩২ মিটার/সেকেন্ড ।সুর্যোদয় ও সুর্যাস্তের সময় আকাশ লাল দেখায় লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি বলে ।সূর্য থেকে পৃথিবীতে আগত রশ্মি সৌর রশ্মি ।পৃথিবী ঘূর্ণায়নের ফলে আমরা ছিটকিয়ে পড়ি না মধ্যাকর্ষণের জন্য ।প্রেসার কুকারে রান্না তারাতারি হওয়ার কারন উচ্চ চাপে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায় ।চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় কালো রংয়ের কাপে (কাল রংয়ের তাপ শোষণ ক্ষমতা বেশি)চা দেরীতে ঠান্ডা হয় সাদা রংয়ের কাপে (সাদা রংয়ের তাপ শোষণ ক্ষমতা কম)শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি কঠিন মাধ্যমে ।শব্দের গতি সবচেয়ে কম বায়বীয় মাধ্যমে ।তিনটি মূখ্য বর্ণ লাল, সবুজ ও নীল ।৪০ সে: তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সর্বোচ্চ ।ইউরেনিয়াম, নেপচুনিয়াম প্লুটোনিয়াম হলতেজস্ক্রিয় পদার্থ ।রাবারের স্থিতিস্থাপকতা কম এবং লোহা বা ইস্পাতের স্থিতিস্থাপকতা বেশি ।উন্নত ধরণের বিস্ফোরোক আবিষ্কার করে ধনী হয়েছিলেন আলফ্রেড নোবেল ।ডিজিটাল ফোনের প্রধান বৈশিষ্ঠ ডিজিটাল সিগনাল ডেটাবেজ ।পীট কয়লা ভিজা ও নরম ।তাপ আটকা পড়ে তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে বলে গ্রীনহাউজ ইফেক্ট।পরমাণু ভেঙ্গে প্রচন্ড শক্তি সৃস্টি করাকে বলে ফিউশন বিক্রিয়া ।বায়ু এক প্রকার মিশ্র পদার্থ ।লোহার উপর দস্তার প্রলেপ দেয়াকে বলে গ্যালভানাইজিং ।আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ঘটে মরিচিকায় ।পানি বরফে পরিণত হলে আয়তনে বাড়ে ।পানি কঠিন, তরল ও বায়বীয় অবস্থায় থাকতে পারে ।বৈদুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট তৈরী টাংস্টেন দিয়ে । • CFC বা ক্লোরোফ্লোরো কার্বন ধ্বংস করে ওজন স্তর ।ডুবোজাহাজ হতে পানির উপরে দেখার জন্য ব্যবহৃত হয় পেরিস্কোপ ।ব্যাটারি হতে পাওয়া যায় ডিসি কারেন্ট ।সর্বোত্তম তড়িৎ পরিবাহক তামা ।ডিনামাইট আবিস্কার করেন আলফ্রেড নোবেল ।পারমাণবিক চুল্লিতে মডারেটর হিসেবে ব্যবহৃত হয় গ্রাফাইট ।শব্দের চেয়ে দ্রুত গতিতে চলে সুপারসনিক বিমান ।বায়ুতে বা শুণ্য স্থানে শব্দের গতি x১০১০ সে. মি. ।কাঁচা লোহা, ইস্পাত ও কোবাল্ট চুম্বক পদার্থ ।আলোর নিয়মিত প্রতিফলণ ঘটে দর্পনে ।স্টিফেন হকিন্স একজন পদার্থবিদ ।পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা ইত্যাদি জীবাস্ম জালানি ।জীব-জগতের সবচেয়ে ক্ষতিকর রশ্মি অতি বেগুণী রশ্মি ।এক্সরে এর একক রনজেন ।তেজস্ক্রীয়তার একক কুরি ও এর আবিস্কারক হেনরী বেকুইরেল ।রেডিয়াম আবিস্কার করেন মাদাম কুরি ।পারমাণবিক বোমা উৎপন্ন হয় ফিশন পদ্ধতিতে ।হাইড্রোজেন বোমা উৎপন্ন হয় ফিউশন পদ্ধতিতে ।পারমানবিক ওজন = প্রোটন ও নিউট্রনের ওজন ।প্লবতা সূত্র আবিস্কার করেন আর্কিমিডিস ।দূরবীক্ষণ যন্ত্র আবিস্কার করেন গ্যালিলিও ।গতির সূত্র আবিস্কার করেন নিউটন ।আপেক্ষিকতার সূত্র আবিস্কার করেন আলবার্ট আইনস্টাইন ।মৌলিক রাশিগুলো হলো দৈর্ঘ, ভর, সময়, তাপমাত্রা, তড়িৎপ্রবাহ, দীপন ক্ষমতা ও পদার্থের পরিমাণ।লব্ধ রাশি বল, ত্বরণ, কাজ, তাপ, বেগ প্রভৃতি ।ভেক্টর রাশি সরণ, ওজন, বেগ, ত্বরণ, বল, তড়িৎ প্রাবল্য, মন্দন, ভেদাঙ্ক ইত্যাদি ।স্কেলার রাশি দৈর্ঘ, ভর, দ্রূতি, কাজ, তড়িৎ বিভব, সময়, তাপমাত্রা ইত্যাদি ।পরিমাপের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি হল এস. আই. (S.I.) • ভর হচ্ছে পদার্থের জড়তার পরিমাণ।এই মহাবিশ্বে পরম স্থিতিশীল এবং পরম গতিশীল বলে কিছু নেই ।নিউটনের গতি সূত্র তিনটি । নিউটনের বিখ্যাত বই – “ন্যাচারাল ফিলোসোফিয়াপ্রিন্সিপিয়া ম্যাথমেটিকাবিদ্যুৎ শক্তির হিসাব করা হয় কিলোওয়াট / ঘন্টা kw/h ১ অশ্ব শক্তি (H.P.) = ৭৪৬ ওয়াট বা ৫৫০ ফুট-পাউন্ডাল শক্তি ।মহাবিশ্বের যে কোন দুটি বস্তুর মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল মহাকর্ষ বল পৃথিবী ও বিশ্বের যে কোন বস্তুর মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল অভিকর্ষ বল ।অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান পৃথিবীর কেন্দ্রে শূন্য, বিষুবীয় অঞ্চলে সবচেয়ে কম, মেরু অঞ্চলে সবচেয়ে বেশী ।চন্দ্র পৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান পৃথিবীর মানের ১/৬ ভাগ ।পৃথিবীর মুক্তিবেগ ১১.২ কি.মি./সে. ।মঙ্গল গ্রহের মুক্তি বেগ ৫.১ কি.মি./সে. গ্রহের গতি সংক্রান্ত কেপলারের সূত্র কয়টি তিনটি ।ইস্পাত ও রাবারের মধ্যে বেশী স্থিতিস্থাপক ইস্পাত ।বস্তুর কম্পনের মাধ্যমে উৎপন্ন হয় শব্দ ।পানির তরঙ্গ, আলোক তরঙ্গ, তাপ তরঙ্গ, বেতার তরঙ্গ ইত্যাদি হলো অনুপ্রস্থ বা আড় তরঙ্গ।

Unknown

0 comments:

Post a Comment

 

Copyright @ 2015 KOBISHOVA.